মেহেগনি ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
আপনি হয়তো জানতে এসেছেন মেহগনি ফলের উপকারিতা-অপকারিতা সম্পর্কে, আমি আপনাদের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ধারনা দেওয়ার চেস্টা করবো মেহেগনি ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্মন্ধে। তো জানতে হলে পড়তে থাকুন,
মেহগনি বিজের উপকারিতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করে ঃ মেহগনি বিজে প্রচুর পরিমানে শর্করা থাকায় এটি মেহেগনি ফলের নিয়ন্ত্রনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে । তাই যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা প্রতিদিন ১ - ২ চামচ খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে আসে ।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ঃ ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি খুব কার্যকরী একটি উপাদান । এটি ক্যান্সারের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে ।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রন করে ঃ মেহগনি বিজ ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে খুব বড় ভুমিকা রাখে । উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে এটি ৭-১৪ গ্রাম বিজ ১২০০ গ্রাম পানিতে গরম করে তা পান করলে খুব ভাল ফল পাওয়া যাবে ।
উকুন দূর করে ঃ মেহগনি বিজ থেকে তেল হয় সেই তেল দিয়ে মাথার উকুন সহজেই নিরাময় হয় ।
ঠাণ্ডা জনিত অসুখ সারায় ঃ ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগ যেমন জ্বর, সর্দি আরও এই ধরনের রোগ হয়ে থাকে ।
পোকা মাকড় দমন করে ঃ যেকোন পোকা মাকড় দমনে ব্যবহার করুন মেহগনি পাতার পাউডার বা রস, এটি প্রচুর তেঁতো হওয়ায় পোকা মাকড় সহজেই মারা যায়।
মেহগনি বিজের অপকারিতা
মেহগনি বিজের তেমন একটা অপকারিতা নেই কিন্তু তাও কিছু অপকারিতা রয়েছে যেমন ঃ মুখের রুচি সহজেই হারিয়ে যায় । আবার অনেক সময় বমিও হতে পারে তাই এটি নিয়ম মেনে খাওয়াই উত্তম ।
মেহগনি ফল খাওয়ার নিয়ম
মেহগনি ফল সম্পর্কে আমরা জানলাম এবার জানব এর খাওয়ার নিয়ম , তো প্রথমেই ফল থেকে ২-৩ টি বিজ বের করে তা পাউডার করে বা একটু থেঁতলে তা গরম পানি দিয়ে ফুটিয়ে তা খেয়ে ফেলতে হবে। তবে ঠাণ্ডা হওয়ার পরে খাওয়া উত্তম । এছাড়া সরাসরি বিজ না খাওয়ায় ভালো ।
প্লাস পয়েন্ট আইটির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url