পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক কিভাবে করবেন এটা কি আপনি জানতে চাচ্ছেন এর মানে আপনি মালয়েশিয়া দেশে ভ্রমণ বা চাকরি করার চিন্তাভাবনা করছেন সেজন্য আগে সবকিছু জানার চেষ্টা করছেন তো চলুন জেনে নেয়া যাক পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক নিয়ে ।
হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন আমরা আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব কিভাবে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক করবেন। তবে জানতে হলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
পেজ সূচিপত্র-যে অংশ থেকে পড়তে চান ক্লিক করুনঃ
- মালয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কি কি যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
- মালয়েশিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যা যা প্রয়োজন ।
- মালয়েশিয়া ভিসা আবেদনের জন্য কি কি প্রয়োজন।
- মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম।
- পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক করার নিয়ম।
- মালয়েশিয়া ভিসার বর্তমান মূল্য।
- মালয়েশিয়া ই-ভিসা চেক করার নিয়ম।
- মালেয়েশিয়া ভিসা কত প্রকার ও কি কি ??
- ই ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে।
- মালয়েশিয়া ভিসার মেয়াদ শেষ হলে কি করনীয়।
- মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম ??
- কলিং ভিসা কি??
- মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা রিকোয়ারমেন্ট।
- মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন।
- মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং বাংলাদেশ এজেন্ট লিস্ট।
- মালয়েশিয়া ভিসা স্ট্যাটাস চেক করার নিয়ম ??
- লেখকদের শেষ কথা।
মালয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কি কি যোগ্যতা অর্জন করতে হবে
মালয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কি কি যোগ্যতা অর্জন করতে হবে তা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন, আপনি কি মালয়েশিয়ার উচ্চ বেতনে চাকরি করতে চান তবে আপনার জন্য মালেশিয়ার বেস্ট অপশন মালয়েশিয়াতে খুব কম খরচে আপনি অনেক সুবিধা পাবেন যেমন ফরজ বিশ্বমানের স্বাস্থ্য সেবা এবং উচ্চ শিক্ষা প্রাপ্যতা। বড় বড় কোম্পানির মালয়েশিয়ায় এশিয়া সদর দপ্তর রয়েছে। আপনি যদি মালয়েশিয়ায় কাজ করতে চান তবে মালয়েশিয়ায় একটি চাকরির এপ্লাই করুন।
কাজটি করতে চাইলে আপনার নিয়োগকর্তাকে জানিয়ে দিন আপনি জবের জন্য প্রস্তুত তখন তারাই আপনার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করবে। নিয়াকর্তাকে অনুমোদন করে আপনি নির্দ্বিধায় কাজে চলে যেতে পারেন।
মালয়েশিয়ার পারমিট কত প্রকারঃস্বাধীনতা আন্তর্জাতিক শ্রমিকদের তিনটি ভিন্ন ধরনের এক্সেস আছে এগুলো পেশা এবং সময়কালের ভিত্তিতে জারি করা হয়।
মালয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিটের যোগ্যতাঃমালয়েশিয়া কাজের ভিসার জন্য প্রয়োজনীয়তা আপনি যে ধরনের কাজ করবেন তার ওপর নির্ভর করে। কর্মসংস্থান পাশের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকতে হবে। প্রাসঙ্গিক কাজের অভিজ্ঞতা ও প্রতিমাসে কমপক্ষে তিন হাজার টাকা বেতন পাওয়ার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
মালয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট প্রক্রিয়াঃআপনার নিয়োগ বার্তা আপনার পক্ষে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য দায়ী। তবে অবশ্যই মালয়েশিয়ায় অভিবাসন বিভাগে আবেদন করতে পারেন।
মালয়েশিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যা যা প্রয়োজন
- যথাযথভাবে পূরণকৃত আবেদন পত্র।
- বৈধ পাসপোর্ট অবশ্যই থাকা লাগবে।
- পূর্ববর্তী কর্মসংস্থানের প্রমাণ।
- দুইটি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
- ভিসা আবেদনকারী বৈধ পাসপোর্ট।
- জাতীয় পরিচয় পত্র।
- বয়সে সীমা ২১ থেকে ৪৫ বছর।
- বি এম ই টি ডাটাবেজ রেজিস্ট্রেশন।
- করোনাভাইরাসের টিকা কার্ড।
- বি এম ই টি কার্যালয় কারিগর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র অথবা অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার আবেদন।
মালয়েশিয়া ভিসা আবেদনের জন্য কি কি প্রয়োজন
মালয়েশিয়া ভিসা আবেদনের জন্য কি কি প্রয়োজন তা আপনি জানেন না কিন্তু আপনার দ্রুত তা জানা প্রয়োজন তবে পড়তেই থাকুন ঃ
বেসিক ডকুমেন্টঃআপনার পেশা যেটাই হোক আপনার যে ডকুমেন্টগুলো অবশ্যই প্রয়োজন তা হলো ঃ
পাসপোর্ট : প্রথমে আপনার প্রয়োজন বৈধ পাসপোর্ট হতে হবে এবং পাসপোর্ট এর মেয়াদ ৬ মাস বা তার বেশি হতে হবে।ভিসা ও ভিসা ও প্রয়োজনীয় সিলের জন্য তিন চারটি ফাকা পাতা রাখতে হবে। পুরনো পাসপোর্ট থাকলে ওটাও জমা দিতে হবে।
এপ্লিকেশন ফর্ম ও ছবি : মালয়েশিয়া হাইকমিশনের ভিসা ওয়েবসাইট থেকে ভিসা ফর্মটি পূরণ করে জমা দিয়ে দিবেন ঃ
- ফরমটি অবশ্যই ব্লক লেটার দিয়ে পূরণ করতে হবে।
- ভিসা আবেদনপত্রে আবেদনকারী স্বাক্ষর থাকতে হবে।
পেশা অনুযায়ী ডকুমেন্ট :
ব্যবসায়ীর ক্ষেত্রে : আপনি যদি ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তবে এই ডকুমেন্টগুলো অবশ্যই দিতে হবে।
ট্রেড লাইসেন্স কপি (অবশ্যক) লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে স্মারকলিপি ও অফিসের বা দোকানের ভিজিটিং কার্ড (আবশ্যক)
স্টুডেন্ট এর ক্ষেত্রে : আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তবে নিচের ডকুমেন্টগুলো আপনার সাথে অবশ্যই লাগবেঃ
- স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট।
- প্রতিষ্ঠানের রেকমেন্ডেশন লেটার।
অন্যান্য ডকুমেন্ট ঃ
- ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট কপি (ডাবল ডোজ)
- ভিজিটিং কার্ড ব্যবসায়িক চাকরিজীবীর ক্ষেত্রে।
- সন্তানসহ ট্রাভেলের ক্ষেত্রে সন্তানের বাথ সার্টিফিকেট কিংবা এনআইডি
মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম
মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম, মালয়েশিয়া ভিসা আবেদনের জন্য কাস্টটি তিনভাবে সম্পন্ন করা যায় আপনি তিন উপায়ে যে কোন একটি পছন্দ সই উপায়ে ভেসে আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন।
যে দুইভাবে মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন নিম্নে উল্লেখিত করা হলো:
- বিএমটি রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে।
- আমি প্রবাসী অ্যাপ এর মাধ্যমে।
বিএমটি রেজিস্ট্রেশন ঃআপনি যেভাবে মালেশিয়া ভিসার জন্য আবেদন করতে চান না কেন প্রথমেই বিএমটি প্রতিষ্ঠান থেকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। বা আমি প্রবাসী অ্যাপ এর মাধ্যমে দান করলেও বিএনপি'র এ পি আই ব্যবহার করে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর ওয়েবসাইট থেকে রেজিস্ট্রেশন কাজটি সম্পন্ন করা হয়।
জনশক্তি কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ ব্যুরো কার্যালয় দেশের ৪৩ টি জেলা শহরে অবস্থিত এবং ১১ টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের যেকোনো একটিতে উপস্থিত হয়েও অফিস সহকারী সহায়তায় আপনি আবেদন করতে পারবেন সহজেই। সে ক্ষেত্রে আপনার কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে। সেগুলো হলো :
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- আপনার পাসপোর্ট যার মেয়াদ কমপক্ষে আরো দুই বছর আছে
- সদ্য তোলা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর পাসওয়ার্ড সাইটের ছবি
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- কাজের অভিজ্ঞতা সার্টিফিকেট
- কাজের ধরন অনুযায়ী অন্যান্য প্রয়োজনে কাগজপত্র
- করোনাভাইরাসের টিকা কার্ড
আবেদন গ্রহণের কিছুদিন পর যা যা বাছাই শেষে তা গৃহীত হলে আপনি মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে সঠিক সময় আবেদন গ্রহনের তথ্যটি জানতে হলে অবশ্যই নিয়মিত ফোনের মেসেজ চেক করতে ভুলবেন না।
অনলাইন রেজিস্ট্রেশনঃ মালয়েশিয়া স্টেশনের জন্য আরও একটি ধাপ হচ্ছে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন অর্থাৎ বিএমটি রেজিস্ট্রেশন এর ই ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়। মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে যে ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করতে চান সে ধরনের ভিসার আবেদন ফরমটি ডাউনলোড করতে হবে।
আবেদন ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসহ অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন ভিসা ফি প্রদান করেনি নির্দিষ্ট সময় পর বিশেষ সংগ্রহ করতে হবে যারা মালয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিটের ভিসা টুরিস্ট ভিসা এবং অন্যান্য ভিসার জন্য আবেদন করতে চাচ্ছেন তাদের এই নিয়মে আবেদন করতে হবে এবং সংরক্ষিন করতে হবে।
আমি প্রবাসী অ্যাপঃ আপনার ফোনটি যদি অ্যান্ড্রয়েড হয় সেক্ষেত্রে google play store থেকে আমি প্রবাসী অ্যাপ ডাউনলোড করার মাধ্যমে আপনি মালেশিয়া ওয়ার্ড পারমিটের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন সহজেই। আমি প্রবাসী অ্যাপ এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হলে কয়েকটি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেমন পাসপোর্ট শব্দদূত পাসপোর্ট সাইজের ছবি সার্টিফিকেট ইত্যাদি।
ভালো করে স্ক্যান করে স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে। মালয়েশিয়া ভিসা আবেদনের জন্য সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সকল তথ্য যাচাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে সফল হলে বিকাশ বা অন্যান্য মাধ্যমে ৩০০ টাকা ফ্রি দেয়া বেতন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করে নিতে হবে। এরপর কাঙ্খিত চাকরি খুঁজতে আপনার প্রথম এপটিতে লগইন করতে হবে ।
এরপর এফবিতে চাকরি খুঁজুন বাটনে ক্লিক করে চাকরি বিজ্ঞপ্তি দেখতে পারবেন এখান থেকে আপনার জন্য প্রযোজ্য পদে আবেদন করার মাধ্যমে আপনি আবেদন করা কাজটি চূড়ান্ত করুন। যদি আপনার আবেদনটি গৃহীত হয় তবে অ্যাপের ইনবক্সে মেসেজের মাধ্যমে আপনাকে জানানো হবে নিয়মিত অবশ্যই ইনবক্স চেক করুন।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক চেক করার নিয়ম
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক চেক করার নিয়ম নিয়ে জানতে পড়তেই থাকুন অনলাইনে মালয়েশিয়ার ভিসা চেক করতে মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এখানে অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার এবং কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে সার্চ বাটনে ক্লিক করলে আপনি সকল তথ্য সহজে যাচাই করতে পারবেন। সেখানে থাকা ভিসা এপ্লিকেশনের স্ট্যাটাস অফ শুনে আপনার পাসপোর্ট নম্বর এবং ভিসা আবেদন নম্বর প্রবেশ করিয়া ভিসা আবেদন স্ট্যাটাসটি দেখতে পারবেন। আবার।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক করতে সতর্কতা ঃ
- ভিসা আবেদন নম্বর পাসপোর্ট নম্বর সঠিকভাবে লিখতে হবে।
- ভিসা আবেদন প্রসেসিং এর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে সময় দিতে হবে।
- যদি আপনার ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয় তাহলে কারণগুলো বুঝতে চেষ্টা করুন যেন পরবর্তীতে আপনার আবেদনটি ঠিকঠাক ভাবে করতে পারেন।
- যদি মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন চেক করার সময় কোন সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।
মালয়েশিয়া ওয়ান এরাইভাল ভিসা যেভাবে সংরক্ষণ করা যায় ঃ⬇️⬇️
আপনি যদি এশিয়ায় ওয়ান এরাইভাল ভিসা পেতে চান প্রথমে আপনাকে মালয়েশিয়ায় ভিসা পেতে হবে এবং আপনাকে তারপরে মালয়েশিয়া অভিবাসনে ওয়ান এরাইভাল ভিসা পেতে পাসপোর্ট রিটার্ন টিকেট এবং তহবিল যাবতীয় প্রমাণসহ প্রয়োজনীর সকল কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
প্রযোজ্য ভিসার যেটা মূল্য বা ফি সেটা আপনাকে প্রদান করতে হবে এবং নথিপত্র যাচাই বাছাইয়ের পর অভিবাসন কর্তৃপক্ষ আপনার ভিসা মঞ্জুর করবে।
মালয়েশিয়া ভিসার বর্তমান মূল্য
মালয়েশিয়া ভিসার বর্তমান মূল্য আপনি জানেন না, বর্তমানে যারা বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে মালয়েশিয়া যেতে চাচ্ছেন তাদের ভিসার মূল্য ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা মাত্র।টুরিস্ট ভিসা আর টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং ফি ৫৮০০ টাকা মাত্র ।বেসরকারিভাবে মালয়েশিয়া যেতে চাইলে ভিসার দাম ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা সরকারিভাবে টুরিস্ট ভিসার দাম ৫০ হাজার থেকে ১৫০০০০ টাকা পর্যন্ত প্যাকেজ সহ।
সে ক্ষেত্রে আপনি যদি দালানের হাতে পড়েন বা দালানের মাধ্যমে যেতে চান তবে আপনার খরচ প্রায় ৮ থেকে ৯ লক্ষ টাকারও বেশি হতে পারে।মালয়েশিয়াতে ভিসা প্রাপ্ত করতে গিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ মেয়াদ অনুযায়ী যাচাই করতে হয় সংক্রান্ত নতুন ব্যবস্থার সাথে আবারও পরিবর্তন হতে পারে ।
এটি ভিসা এপ্লিকেশন প্রক্রিয়ার সরকারি অফিস বা কোন কিসের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে এবং আপনার ভিসা প্রক্রিয়ার শুরু হতে আপনার কিছু নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হবে। এ সমস্ত প্রক্রিয়া অনুসরণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি আপনাকে মালয়েশিয়ায় সহায়ক হয়ে সাহায্য করতে পারে।
মালয়েশিয়া ই-ভিসা চেক করার নিয়ম
মালয়েশিয়া ই-ভিসা চেক করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে পড়তেই থাকুন, আপনারা যারা মালয়েশিয়া এ ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন তারা চাইলেই অনলাইনে ঘরে বসে ভিসার লাইভ স্ট্যাটাস চেক করে নিতে পারবেন। এজন্য আপনার শুধু পাসপোর্ট নাম্বার এবং স্টিকার নাম্বার প্রয়োজন হবে এ দুটি ইনফরমেশন থাকলে আপনি এক মিনিটের মধ্যে মালয়েশিয়া ই ভিসা চেক সম্পন্ন করতে পারবেন।
এজন্য প্রথমে আপনাকে মালয়েশিয়া ই বিশ্বাস স্ট্যাটাস চেক ওয়েবসাইটের একটি পেজে ভিজিট করতে হবে। এরপর আপনাকে আপনার পাসপোর্ট নম্বর এবং স্টিকার এর নম্বরটি বসাতে হবে ই ভিসার আবেদন তে আপনি সহজে একটি স্টিকার নাম্বার খুঁজে পাবেন সেই স্টিকার নম্বরটি বসাবেন।
অতঃপর আপনাকে সঠিকভাবে ইমেজ ক্যাপচারটি পূরণ করতে হবে ইমেজের রাজা লেখা থাকবে বা যা যা বোঝানো হবে সেগুলো সঠিকভাবে আনসার বাক্সে বসাতে হবে। ইমেজের লেখাগুলো আপনি বুঝতে না পারলে আপনি রিফ্রেশ ইমেজে ক্লিক করতে পারেন তাহলে ইমেজ আসবে।
ইমেজ ক্যাপচারটি সঠিক বসানোর পর "I have obtained my evisa" এই লেখার বাম পাশে টিক চিহ্ন তুলে দিতে হবে তারপর আপনাকে একদম নিচে থাকার চেক অপশনে চেক করতে হবে আপনার মালয়েশিয়া ই ভিসার যাবতীয় ইনফরমেশন দেখতে পারবেন। এছাড়াও অনলাইন চেকিং এর মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হবেন যে ভিসাটি আসল নাকি নকল।
আপনার মালয়েশিয়া ভিসাটি যদি আসল হয়ে থাকে দেখবেন ভিসা চেক করার পর আপনার যাবতীয় তথ্যগুলো চলে আসছে অনেকেই চিন্তা করতে পারেন ভিসাতে কি কি তথ্য তুলে ধরা থাকতে পারে ওর সাথে যে তথ্যগুলো এগুলো হলো আপনার নাম, ভিসার মেয়াদ, ভিসা টাইপ, কোম্পানির নাম, ভিসা নাম্বার ইত্যাদি আরো অনেক তথ্য।
আর আপনি যখন মালেশিয়া ভিসার জন্য অনলাইনে সার্চ দেবেন যদি সেটা জাল ভিসা হয় তাহলে দেখবেন আপনার কোন ইনফরমেশন আসছে না তাহলে আপনি বুঝবেন যে সেটা নকল বা জাল ভিসা এটি চেক করতে আপনি না পারলে অন্য অভিজ্ঞ ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করুন।
তাই নিচে যদি কিছু না জানেন তবে এমন একজন অভিজ্ঞ লোক সাথে রাখুন যে সবকিছু জানে বর্তমানে বিদেশ যাওয়ার নামে অনেক লোককে অনেক মানুষ ঠকাচ্ছে। তাই এসব এড়াতে একজন অভিজ্ঞ মানুষ সাথে রাখুন যে আপনার চাইতে ভালো জানে।
ই ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে ঃসাধারণত ই ভিসা ডেলিভারি হয় ৭ থেকে ১০ কর্ম দিবসের ভেতরে ভিসার মেয়াদ থাকে ৩০ দিন ভিসার টাইপ, একক প্রবেশ। এরপরেও যদি দেরি হয়ে থাকে তবে ভেবে নিন ঐদিন সরকারি ছুটি বা অফিস বন্ধ কোন ছুটি ছাড়া আপনার ভিসা ডেলিভারিতে কোন বিভ্রান্ত সৃষ্টি করবে না।
মালয়েশিয়া ই ভিসা প্রিন্ট কিভাবে করবেন জেনে নিন ঃআপনি মালয়েশিয়া ই-ভিসা হাতে পাওয়ার পর সাধারণ A4 সাইজের পেজে প্রিন্ট আউট ফরমেটে আপনার ই-ভিসাটি পরিষ্কারভাবে প্রিন্ট করে নিন। সব সময় মাথায় রাখবেন প্রিন্ট আউট খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং মালয়েশিয়া এন্ট্রি আপনার আগমনের পরেই অবশ্যই প্রিন্টটা উঠে ভিসা আপনাকে উপস্থাপন করতে হবে।
সেটি উপস্থাপনের করার জন্য ছবি যদি ভালোভাবে বোঝা না যায় তবে আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন তাই বিষয়টিকে অবশ্যই গুরুত্বসহকারে করবেন।
ই ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে ঃসাধারণত ই ভিসা ডেলিভারি হয় ৭ থেকে ১০ কর্ম দিবসের ভেতরে ভিসার মেয়াদ থাকে ৩০ দিন ভিসার টাইপ, একক প্রবেশ। এরপরেও যদি দেরি হয়ে থাকে তবে ভেবে নিন ঐদিন সরকারি ছুটি বা অফিস বন্ধ কোন ছুটি ছাড়া আপনার ভিসা ডেলিভারিতে কোন বিভ্রান্ত সৃষ্টি করবে না।
মালয়েশিয়া ভিসা কত প্রকার ও কি কি
মালয়েশিয়া ভিসা কত প্রকার ও কি কি তা অনেকেই জানেন না তো চলুন জেনে নেয়া যাক মালয়েশিয়া ভিসা কত প্রকার ও কি কি, আপনি ভ্রমণের ক্ষেত্রে কোন ভিসাটি বেছে নেবেন এর জন্য মালয়েশিয়ান এম্বাসি থেকে কয়েক ধরনের ভিসা ইস্যু করা হয় যেমন ঃ
- মালেশিয়ার টুরিস্ট ভিসা
- মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন পারমিট ভিসা
- মালয়েশিয়া এমপ্লয়মেন্ট ভিসা
- মালয়েশিয়ান বিজনেস ভিসা
- মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা
ইমিগ্রেশন পারমিট ভিসা:আপনি যদি মালয়েশিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান মালেশিয়া ইমিগ্রেশন পারমিট ভিসা আপনাকে প্রদান করবে অনেক বৃত্তশালী মানুষ আছেন যারা দেশের বাইরে থাকতে ভালোবাসেন তারা ইমিগ্রেশন পারমিট ভিসার মাধ্যমে থাকতে পারবেন ইমিগ্রেশন পারমিতি তার মেয়াদ সাধারণত দুই থেকে তিন বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।
স্টুডেন্ট ভিসা:শুধু বাংলাদেশের নয় অন্যান্য বৃত্তশালী মানুষেরা তাদের ছেলেমেয়েদের উন্নত পড়াশোনার জন্য বাইরের দেশে পাঠান অনেকে মনে করে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার চেয়ে বিদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নত তাই প্রায় মানুষ মালয়েশিয়ার স্টুডেন্ট ভিসায় প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে অনেক ছাত্র-ছাত্রী যায়। মালেশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রদান করা হয় মেয়াদ থাকে সাধারণত দুই থেকে তিন বছর হয়ে থাকে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা:আপনি যদি একজন দক্ষ শ্রমিক হয়ে থাকেন তবে আপনাকে মালয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রদান করবে যার মেয়াদ থাকবে এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে মানুষ মালয়েশিয়ায় কাজের সন্ধানে চলে যাচ্ছে। দক্ষ শ্রমিকরা মালয়েশিয়া গিয়ে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করছে।
ইমিগ্রেশন পারমিট ভিসা:আপনি যদি মালেশিয়ার ওখানকার বাসিন্দার মত বসবাস করতে চান তবে আপনার জন্য ইমিগ্রেশন পারমিট ভিসাটি বেস্ট। এখনকার বৃত্তশালী মানুষরা দেশের বাইরে থাকতে পছন্দ করে। তারা ইমিগ্রেশন পারমিট ভিসার মাধ্যমে থাকতে পারবেন। ইমিগ্রেশন পারমিট ভিসার মেয়াদ সাধারণত এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।
টুরিস্ট ভিসা:কোন মানুষ যদি মালয়েশিয়ায় বেড়াতে যায় তবে তার জন্য টুরিস্ট ভিসা প্রদান করা হয়ে থাকে। তাই যারা বাইরে ঘুরতে যাবেন তাদের জন্য টুরিস্ট ভিসা। মালয়েশিয়াতে অল্প কোন কাজ বা পরিবারকে নিয়ে কোন অনুষ্ঠানে গেলে টুরিস্ট ভিসা বেস্ট। টুডেস ভিসার মেয়াদ সাধারণত ৩০ থেকে ৯০ দিনের মতো হয়ে থাকে।
মালয়েশিয়া ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে
মালয়েশিয়া ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে তা নিয়ে প্রায় সবার মনেই প্রশ্ন থাকে তো চলুন জেনে নেয়া যাক মালয়েশিয়া ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে, মালয়েশিয়া ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সাধারণত ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে।
তবে বিচার ধরন এ ছাড়া আবেদনকারী ঠিকানা স্থলের উপর এটি করে এবং না কমবেশি হতেও পারে। কিন্তু মালোমালি ভাবে মালয়েশিয়া ভিসা দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে প্রসেস করা উচিত আপনি যদি আবেদন করেন তবে ৫ থেকে ৭ কর্ম দিবসের মধ্যেও প্রক্রিয়া হতে পারে।
মালয়েশিয়া ভিসার মেয়াদ শেষ হলে কি করনীয়
মালয়েশিয়া ভিসার মেয়াদ শেষ হলে কি করনীয় তা যদি আপনার না জানা থাকে বা আপনি অতিরিক্ত সময় যদি অবস্থান করে থাকেন তবে সেটি আন্তর্জাতিক অপরাধ মালয়েশিয়ায় বা যেকোন দেশের ভিসার মেয়াদ শেষ হলে প্রতিটি দেশের নিজস্ব নিয়ম রয়েছে সেই অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করে থাকে।
এবং এই অপরাধের জন্য আপনার জেল বা টাকা জরিমানা করা হয়। তাই ভিসার সময় থেকে অতিরিক্ত সময় কোন দেশে অবস্থান করা থেকে বিরত থাকুন। নয়তো আপনিও এসব সমস্যায় পড়তে পারেন।
বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যেতে কত সময় লাগেঃবাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া সাধারণত বিমানের মাধ্যমে যাওয়া লাগে। এমনকি এজেন্সির মাধ্যমে গেলেও দালালের খপ্পরে পড়ে অবৈধ পথে গেলে পানিপথ হয়ে যাওয়া লাগে। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার দূরত্ব অনুমানিক প্রায় ৩,৭৪৯ কিলোমিটার।আপনি যদি বিরতিহীন ফ্লাইটে যান তবে ৪ ঘন্টার মত। আর বিরতি দিয়ে গেলে ১৪-১৫ ঘন্টা লাগবে।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম নিয়ে জানার জন্য প্রথমে আপনাকে কিছু লিংক ভিজিট করতে হবে আপনি চাইলে নিচের তিনটি ইনফরমেশন দিয়ে ভিসা চেক করতে পারেন :
- company registration number
- application number
- employer identification card number
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা সাধারণত গ্রুপ আকারে হয়ে থাকে। আপনি চেকিং করার পর গ্রুপের সকলের নাম দেখতে পারবেন।এবং উভয়ের ভিসার নাম্বার দেখতে পারবেন।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে চেক : আপনি আপনার পাসপোর্ট নাম্বার ব্যবহার করে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করতে পারবেন সহজেই।
ভিসা অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার দিয়ে চেক : আপনি ভিসা অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার ব্যবহার করে চেক করতে পারেন এটি অ্যাপ্লিকেশন জমা দেওয়ার সময় প্রদান করা হয় ভিসার সাথেই।
কোম্পানি রেজিস্টার নাম্বার দিয়ে চেক : আপনি আপনার কোম্পানি রেজিস্টার নাম্বার ব্যবহার করে চেক করতে পারেন এটি আপনার কাজের সংশ্লিষ্ট তথ্য অনুসন্ধান বের করতে সাহায্য করে।
এপ্লিকেশন নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার জন্য আপনার অ্যাপ্লিকেশন নম্বরটি থেকে কলিং ভিসার কলিং পেপার থেকে জেনে নিতে হবে।উপরের যে কোন একটি লিংকে ভিজিট করলে আপনার একটি অ্যাপ্লিকেশন নম্বর দেবে।ওখান থেকে আপনি অ্যাপ্লিকেশন নম্বরটি কপি করে সার্চ করুন তবে আপনার ইনফরমেশন চলে আসবে। এভাবেই আপনি মালেশিয়া কলিং ভিসা খুব সহজেই চেক করতে পারবেন।।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা কি
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা কি মালয়েশিয়া কলিং ভিসা হলো এমন এক ধরনের ভিসা যেটি ভিনদেশী বা অন্য দেশের শ্রমিকদের মালয়েশিয়ায় উচ্চ বেতনে কাজ করার অনুমতি প্রদান করে থাকে। যেমন :
- কনস্ট্রাকশন ভিসা
- ফ্যাক্টরি ভিসা
- সার্ভিস ভিসা
- কৃষি ভিসা
- মালয়েশিয়া কলিং ভিসা সাধারণত তিন প্রকারের হয়ে থাকে। যেমন :
- এজেন্ট ভিসা
- কোম্পানি ভিসা
- ফ্রি ভিসা
এজেন্ট ভিসা:এজেন্ট ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ মালয়েশিয়া গিয়ে বৈধভাবে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন সরকারিভাবে মালয়েশিয়া যেতে চাইলে অবশ্যই এজেন্ট ভিসার প্রয়োজন। এ ভিসা সংগ্রহ করলে এজেন্ট এর কাছে আপনার পাসপোর্ট এর ফটোকপি থাকবে বাড়ানোর প্রয়োজন হলে এজেন্টকে কিছু পরিমাণে টাকা দিলে সে মেয়াদও বাড়িয়ে দেবে।
কোম্পানি ভিসা:বাংলাদেশের এজেন্সি মালয়েশিয়া কোম্পানির সাথে চুক্তির মাধ্যমে শ্রমিক নিয়োগ প্রদান করে থাকে। এই ভিসা সাধারণত কোম্পানি ভিসা হিসেবে হয় বা পরিচিত। কোম্পানি আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট কার্ড প্রদান করলে আপনার যাবতীয় খরচ কোম্পানি বহন করবে।
ফ্রি ভিসা:মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত পরিচিত ব্যক্তি বা কারো মাধ্যম দিয়ে যেতে চান মালয়েশিয়া কাজের জন্য তবে যে ভিসা দেওয়া হয় তাকে ফ্রি ভিসা বলা হয়ে থাকে। পৌঁছানোর পর আপনার হাতে আপনার পাসপোর্টটি দেয়া হবে আপনাকে থাকা খাওয়া ব্যবস্থা এবং কাজ খোঁজাখুঁজি ইত্যাদি আপনাকে নিজেকেই করতে হবে।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা আবেদনের জন্য ফি :
- জনসাধারণের জন্য ৫০০ মার্কিন ডলার।
- বয়স্কদের জন্য ৪০০ মার্কিন ডলার।
- ছাত্রদের জন্য ৩০০ মার্কিন ডলার।
এবং এর ভিসা পেলে শ্রমিকরা মালয়েশিয়ায় কাজ করতে পারে এবং তাদের বাস কাজের জন্য অনুমোদিত হয়। ভিসা প্রাপ্ত শ্রমিকদের বৃদ্ধি জন্য আরো সুযোগ-সুবিধা তারা তৈরি করে দেয়। যেগুলো শ্রমিকদের জন্য খুবই সহযোগী হয়ে ওঠে।তাদের পরিবারের জন্য আরো সুবিধা সৃষ্টি করে মালেশিয়া ভ্রমণের জন্য।একটি নিম্বেষ সম্বন্ধে তাদের উপযুক্ত ভাবে তৈরি করে সঠিক তথ্য এবং প্রস্তুত এর সাথে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা প্রাপ্তি অনেক সহজ হতে পারে।
প্রস্তুতির জন্য আপনার নথি দশটা গিরি অবশ্যই পণ্য এবং ভাবে হতে হবে। এছাড়াও আপনার মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আপনার আদেশকৃত স্বাস্থ্য বিষয়ক পরীক্ষার ফলাফল তুলে ধরবে। এছাড়া সহায়ক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনি আরো সুরক্ষিতভাবে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে কলিং চেক
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে কলিং চেক করতে হলে আপনাকে প্রথমে গুগল স্টোর থেকে মালয়েশিয়া ভিসা চেক এপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করতে হবে। অ্যাপটি ডাউনলোড করার পরে ভিসা চেক উইথ পাসপোর্ট নাম্বার এ ক্লিক করতে হবে, এরপর আপনার পাসপোর্ট নাম্বার কি টাইপ করে সার্চ বাটনে ক্লিক করে দিতে হবে।
মূলত পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক অর্থাৎ কলিং চেক করার সার্ভিসটি মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন কর্তৃক সরাসরি বন্ধ করে দিয়েছে বিকল্প পদ্ধতিতে মালয়েশিয়া কলিং চেক করা যাবে।
- প্রথমত আপনাকে google play store থেকে সার্চ করতে হবে Malaysia visa check [MVC]
- এরপর যে অ্যাপটি আসবে সেটি ইন্সটল করুন
- অ্যাপ ইন্সটল হয়ে গেলে ওপেন করে সর্ব উপরে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে কলিং চেক লেখাটির উপরে ক্লিক করুন।
- এরপরে আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সার্চ বাটনে ক্লিক করলেই আপনার ভিসা সম্পর্কিত সকল তথ্য দেখতে পারবেন।
মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা রিকোয়ারমেন্ট
মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা রিকোয়ারমেন্ট নিয়ে আপনার ধারনা কম তবে নিচের অংশটি খেয়াল করুন, মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার আবেদনের পূর্বে তাদের রিকোয়ারমেন্ট গুলো জেনে নেওয়া ভালো ভালো। তাহলে খুব সহজে মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে আপনি সফল হবেন রিকোয়ারমেন্ট গুলো নিম্নে দেয়া হলো:
- একটি বৈধ ও একটি পাসপোর্ট
- হোটেল বুকিং কপি
- এয়ার টিকেট বুকিং
- মিনিমাম ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- চাকরিজীবীর ক্ষেত্রে এনওসি লেটার
- মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন ফরম
- সদ্য তোলার ছবি টুপি গ্লাস বা চশমা ব্যবহার করা যাবে না
- কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট
মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন
মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনি জানেন না কিভাবে করবেন তবে নিচের অংশটি খেয়াল করুন, বাংলাদেশে একজন পাসপোর্ট ধারি ব্যক্তি মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসায় সর্বোচ্চ ৩০ দিনের জন্য ভ্রমণ করতে পারবে। অর্থাৎ ৩০ দিনের বেশি মালয়েশিয়া অবস্থান করার বৈধতা তার নেই। মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে বাংলাদেশী কিছু অথোরাইড এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন অন্য কোন পদ্ধতি অবলম্বন করলে তা গ্রহণযোগ্য বলে গণ্য হবে না।
মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার জন্য কোন দালালের শরণাপন্ন না হন।আশা করি নিচে উল্লেখিত ১০ টি এজেন্সির মাধ্যমে আপনি দালাল বা প্রতারনার হাত থেকে বাঁচতে পারবেন। সরাসরি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে নির্দিষ্ট এজেন্সি ফি পরিশোধ করার মাধ্যমে আপনি আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক লাইসেন্সধারী পরিচিত এজেন্সি গুলোর নাম নিম্নে দেয়া হলো:
- GD assist Limited
- Speedy International Limited
- Union tours and travels Limited
- Lexus tours and travels
- Travels shop Limited
- Versatile Travels and tours Limited
- Haji air Travels Limited
- Logistic Travels and tours Limited
- International air amd travel Limited
- Saimon overses Limited
- H U brahman International
- International travel Corporation Limited
- Oversea links Limited
মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং বাংলাদেশ এজেন্ট লিস্ট
মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং বাংলাদেশ এজেন্ট লিস্ট নিয়ে আপনি জানতে চাচ্ছেন সাধারণত বাংলাদেশ থেকে যারা কাজের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়াতে যেতে চান তাদের অবশ্যই জানা উচিত মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং এর জন্য বাংলাদেশের কোন কোন এজেন্সি কাজ করে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ কাজের উদ্দেশ্যে বাইরে চলে যাচ্ছে এর মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ যাচ্ছে অন্যতম দেশ মালয়েশিয়ায়।
মালয়েশিয়াতে এত মাল যাওয়ার কারণ হলো মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ কর্মীদের এটা পরিমাণটা বেশি দেওয়া হয় আর এই ফলেই বাংলাদেশীদের কাছে মালয়েশিয়ার চাকরি পছন্দ সই। বাংলাদেশ থেকে যারা মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য ভিসা করবেন পরিকল্পনা করছেন তারা নিচের কয়েকটি ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি গুলোর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন
বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে এই কয়েকটি লাইসেন্সধারী মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি কোম্পানির নাম প্রকাশ করেছে আপনি যদি এই এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে মালয়েশিয়া যান তবে পারবেন কোন সমস্যা ছাড়া কারণ এগুলো লাইসেন্সধারী কোম্পানি তার মধ্যে অন্যতম হলো :
- মেসার্স আমিয়ান ইন্টারন্যাশনাল, আর এল নাম্বার হলো-১৩২৬
- গ্রীনল্যান্ড ওভানসিজ, আর এল নাম্বার-০৭০৩
- আর্ভিং এন্টারপ্রাইজ, আর এল নাম্বার -০২১৫
- বিনিময় ইন্টারন্যাশনাল, আর এল নাম্বার -০৫৩১
- ইম্পেরিয়াল রিসোর্স লিমিটেড, আর এল নাম্বার ১২৭৪
- নিউ এস ইন্টারন্যাশনাল, আর এল নাম্বার -০৭০৩
মালয়েশিয়া ভিসা স্ট্যাটাস চেক করার নিয়ম
মালয়েশিয়া ভিসা স্ট্যাটাস চেক করার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন না, প্রবাসে কাজের জন্য যেতে যাচ্ছেন এবং প্রস্তুতিও নিচ্ছেন । কিন্তু আপনাকে সর্বপ্রথম জানতে হবে আপনার ভিসা আবেদনটি সফল হয়েছে কিনা বা সঠিকভাবে তৈরি হয়েছে কিনা এবং আপনার ভিসার বর্তমানে কোন অবস্থায় রয়েছে তা জানতে হবে।
সেজন্য আপনি স্ট্যাটাস চেক করতে পারেন। স্ট্যাটাসে যাবতীয় তথ্যাদি সহ আপনি সবকিছুই দেখতে পারবেন যেমন :ভিসাটের মেয়াদ কত, ভিসাটি কবে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে, যাদের স্বত্বাধীকারী সম্পর্কে ইত্যাদি যত তথ্য আছে সব চেক করতে পারবেন। এমন অনেকেই আছেন যারা স্ট্যাটাসের কীওয়ার্ড দেখতে পান কিন্তু এর মানে বোঝেন না তো চলুন জেনে নেওয়া যাক এর কোনটার অর্থ কি :
New: অর্থাৎ আপনার ভিসা আবেদনটি গৃহীত হয়েছে মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগ দ্বারা প্রক্রিয়াকরণ চলছে যদি নোটিফিকেশন পাঠানো বাকি থাকে তাহলে দ্রুত পাঠিয়ে হবে বলে জানানো হচ্ছে।
Pay: আবেদন ফি পরিষদ সম্পন্ন হয়েছে ।
Cancel: আপনার ভিসা আবেদনটি মালয়েশিয়ায় অভিবাসন বিভাগ বাতিল করে দিয়েছে।
Rejected: ভিসা আবেদনটি মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছে।
লেখকের শেষ কথা
আজকের আর্টিকেলে আমি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা চেক সম্পর্কে যেমনঃ ভিসা কত প্রকার হয়, ভিসা পেতে কি কি লাগে, ভিসার দাম, ভিসার আবেদন চেক করার নিয়ম, আবেদন করার নিয়ম আরো অনেক তথ্যাদি বর্ণনা করা আছে সমস্ত আর্টিকেলে । এরকম আরো উপকারী আর্টিকেল পড়তে চোখ রাখুন প্লাস পয়েন্ট আইটিতে। ধন্যবাদ।
প্লাস পয়েন্ট আইটির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url